হজ্ব এর আভিধানিক ও পারিভাষিক অর্থ
হজ্ব আরবি শব্দ। এর অর্থ নিয়ত করা, দর্শন করা, সঙ্কল্প করা, গমন করা, ইচ্ছা করা, প্রতিজ্ঞা করা। পরিভাষায় নির্দিষ্ট দিনে নিয়তসহ ইহরামরত অবস্থায় আরাফার ময়দানে অবস্থান করা এবং বায়তুল্লাহ শরীফ তাওয়াফ করা।
অন্য দিকে , জিলহজ্বের ৯ তারিখ ইহরাম বেঁধে আরাফাতের মাঠে অবস্থানসহ কয়েকটি নির্দিষ্ট স্থানে নির্ধারিত কয়েকটি আমল যথাযথভাবে আদায় করে কাবা গৃহ তাওয়াফ করাকে হজ্ব বলে।।
হজ্বের প্রকার
হজ তিন প্রকার যথা
- হজ্জে ইফরাদ
অর্থাৎ হজ্জের সফর শুরু করার সময় মিকাত থেকে যদি শুধু হজের নিয়তে ইহরাম বাঁধে এবং হজের সঙ্গে ওমরাহ আদায় না করে তাহলে এ প্রকার হজকে ‘হজে ইফরাদ’ বলা হয়। এ প্রকার হজ কারীকে শরিয়তের ভাষায় ‘ মুফরিদ ’ বলে।
- হজে কিরান
অর্থাৎ কেউ যদি একই সঙ্গে হজ এবং ওমরাহর নিয়ত করে উভয়টিই পালন করে এবং হজ ও ওমরাহর জন্য একই ইহরাম বাঁধে, তাহলে এ ধরনের হজকে শরিয়তের ভাষায় ‘হজে কিরান’ বলা হয়। এ প্রকার হজ কারীকে ‘ কারিন’ বলে।
- হজে তামাত্তু
হজের সঙ্গে ওমরাহকে এভাবে মেলানো যে ‘মিকাত’ থেকে শুধু ওমরাহর ইহরাম বাঁধা। এই ইহরামে মক্কায় পৌঁছে ওমরাহ পালনের পর ইহরাম ভেঙে ৭ জিলহজ সেখান থেকে হজের ইহরাম বেঁধে হজ পালন করাকে ‘হজে তামাত্তু’ বলে। এ প্রকারের হজ কারীকে ‘মুতামাত্তি ’ বলে।
Looking for the Package detail?
Feel free to send us a message. You will get package details from us within a very short time! In Sha Allah.
We would be delighted to provide you with an exceptional hajj experience this year.
Please call 01844-509199 or contact us today so that we may assist you in joining the best hajj group from Bangladesh.